১লা ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ■ ১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

/

ময়মনসিংহের ভালুকায় ভরাডোবা এলাকায় এক দৃষ্টি নন্দন মসজিদ: স্থাপত্যশৈলীর নতুন সংযোজন

ময়মনসিংহের ভালুকায় ভরাডোবা এলাকায় এক দৃষ্টি নন্দন মসজিদ: স্থাপত্যশৈলীর নতুন সংযোজন

||

দৈনিক মাটির কণ্ঠ

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Print

ছবি: দৃষ্টি নন্দন মসজিদ, ভরাডোবা, ভালুকা, ময়মনসিংহ।

ময়মনসিংহ, ভালুকা: ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা বাসস্ট্যান্ডে সংলগ্ন উত্তর পাশে সম্প্রতি একটি নবনির্মিত দৃষ্টি নন্দন মসজিদের কারণে স্থানীয়দের পাশাপাশি বহিরাগতদের কাছেও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলী এবং আধুনিক নির্মাণশৈলীর কারণে মসজিদটি ভালুকা অঞ্চলের ধর্মীয় স্থাপনাগুলোর মধ্যে এক নতুন সংযোজন হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।
​স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভরাডোবার এই মসজিদটি তার অসাধারণ কারুকার্য এবং প্রশান্তিদায়ক পরিবেশের জন্য ইতোমধ্যে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে। মসজিদের বহিরাঙ্গনে যেমন রয়েছে মন মুগ্ধ করা নকশা ও নির্মাণশৈলী, তেমনি ভেতরের সাজসজ্জাতেও রাখা হয়েছে আধুনিকতার ছাপ।
​মসজিদ নির্মাণে স্থানীয় উদ্যোগ ও প্রবাসী পৃষ্ঠপোষকতার ভূমিকা রয়েছে বলে জানা গেছে। এই সুবিশাল স্থাপনাটিতে একসাথে বহু সংখ্যক মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে, যা স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষদের জন্য এক বিরাট সুবিধা নিয়ে এসেছে।
​বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মসজিদের স্থাপত্যশৈলীতে ঐতিহ্যবাহী ইসলামিক নকশার সঙ্গে আধুনিক স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটেছে, যা এটিকে একটি স্বতন্ত্র মর্যাদা দিয়েছে। দিনের আলোয় যেমন এর সাদা বা হালকা রঙের কাঠামো ঝলমল করে, তেমনি রাতে সুসজ্জিত আলোকসজ্জা এটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
​এলাকার প্রবীণ ব্যক্তিরা জানান, এমন একটি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মিত হওয়ায় তারা আনন্দিত। এটি শুধু নামাজ পড়ার স্থান নয়, বরং এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবেও ভূমিকা রাখবে।
​মসজিদের উদ্যোক্তারা আশা প্রকাশ করেছেন যে, এই দৃষ্টি নন্দন মসজিদটি কেবল ইবাদতের কেন্দ্র হিসেবেই নয়, বরং ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও স্থাপত্যের সৌন্দর্যের এক উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবেও পরিচিতি লাভ করবে।





নিউজটি ‍শেয়ার করতে নিচের বাটনগুলোতে চাপ দিন

আরো খবর